বায়ো পলি ব্যাগ কেন ব্যবহার করবেন ও
পলিথিন কেন বর্জন করবেন
১. পুনঃব্যবহারযোগ্য: সোনালী ব্যাগ সাধারণত টেকসই এবং বহুবার ব্যবহারের উপযোগী।
২.. পরিবেশবান্ধব: কৃত্রিম পদার্থ থেকে তৈরি না হওয়ায় পরিবেশের উপর কম প্রভাব ফেলে।
৩. সুবিধা: বিভিন্ন আকারে এবং ডিজাইনে পাওয়া যায়, যা ব্যবহারকে সহজ করে।
পলিথিন:
১.. ব্যবহারে:সাধারণত একবার ব্যবহারের জন্য তৈরি, যা পরিবেশে দূষণ সৃষ্টি করে।
২.. সস্তা: সস্তায় পাওয়া যায়, কিন্তু দীর্ঘমেয়াদে খরচ বাড়ায়।
৩.. দূষণ: পুনঃচক্রায়িত করা কঠিন এবং এটি মাটিতে পড়ে গেলে সহজে পঁচে যায়না
বায়ো-পলি ব্যাগ এর ইতিহাস
✅ পাট থেকে উদ্ভাবিত বায়ো-পলি ব্যাগ। পাট থেকে পলিথিন ব্যাগ উৎপাদনের এই প্রক্রিয়াটি আবিষ্কার করেছেন বাংলাদেশী বিজ্ঞানী ড. মোবারক আহমেদ খান।
✅ এটি একটি সেলুলোজ-ভিত্তিক বায়ো ডিগ্রেডেবল বায়ো প্লাস্টিক, যা প্লাস্টিক ব্যাগের একটি বিকল্প। পাট থেকে এই সেলুলোজকে সংগ্রহ করা হয়।পরিবেশ বান্ধব পাটের তৈরি পলিমার ব্যাগ সাধারণ পলি ব্যাগের চেয়ে দেড়গুণ টেকসই ও মজবুত।
✅ মাটি চাপা পড়লে পাট পলি ব্যাগ চার থেকে পাঁচ মাস পর পচে মাটির সঙ্গে মিশে যেতে শুরু করে।দেশের সব সুপারশপে পলিথিন জাতীয় সব ধরনের ব্যাগ নিষিদ্ধ।
এর বিকল্প হিসেবে পাটের ব্যাগ ব্যবহার করতে হবে যা আমাদের হারিয়ে যাওয়া পাটশিল্প কে নতুন রূপ দেবে পাশাপাশি আমাদের পরিবেশের জন্য উপকারী হবে।
বায়ো-পলি ব্যাগ এর Specification
১। স্ট্যান্ডার্ড সাইজ ১৪x১৬ ইঞ্চি ও ১৩x১০ ইঞ্চি
২। থিকনেস ৫-৬ মিলি । একটু মোটা হওয়ায় বার বার ব্যাবহার করা যাবে
৩। সলিড কালার
৪। শুকনা উপাদান এর জন্য প্রস্থুত
৫। ভেজা উপাদান এর জন্য প্রয়োজন হলে , অর্ডার করতে হবে।
৬। ৫-৭ কেজি উপাদান বহন করা যাবে।
৭।
১৩x১০ ইঞ্চি সাইজ এ মিনিমাম অর্ডার ১০০ পিস
১৪x১৬ ইঞ্চি সাইজ এ মিনিমাম অর্ডার ১ কেজি(৬০-৬৫ পিচ)